নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার পূর্বছাতনাই ইউনিয়ন’র হিমালয়ের পাদদেশে ঘেঁষে তিস্তার ডান তীরে অবস্থিত চড় এলাকা গুলোতে শিশুরা কতটা নিরাপদ !
সরেজমিনে দেখা গেছে রাস্তা ঘাট থেকে শুরু করে বসতবাড়িতে পর্যন্ত ধুলো বালি।এত পরিমাণে ধুলো যা একজন সুস্থ মানুষ খুব দ্রুত অসুস্থ হয়ে যাবে।
ডাক্তারি সূত্রে জানা যায়,ধুলাবালি স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। সবার ক্ষেত্রে তাৎক্ষণিক সমস্যা না করলেও দীর্ঘমেয়াদি সমস্যা করতে পারে। সাধারণত যেসব ধুলা খালি চোখে দেখা যায় না, সেগুলো সাধারণত বেশি ক্ষতিকর।
বড় আকারের ধুলা নাকে-মুখে জমা হয়, ফুসফুসে যেতে পারে না। তাই ক্ষতিও কম করে। অপরপক্ষে ক্ষুদ্র ধুলা সহজেই ফুসফুসে ঢুকতে পারে ও ক্ষতি করে, শিশুদের জন্য খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। এ থেকে বাঁচার উপায় মেনে চললে ফুসফুসের ক্ষতির আশঙ্কা থাকবে না।
উক্ত ইউনিয়ন’র ঝাড়সিংহাসনের সাধারণ মানুষরা জানান নদী ভাঙ্গনে আমাদের বসতবাড়ি পর্যন্ত নেই রাস্তায় বাড়ি ঘড় তুলে বসবাস করতেছি , ধুলোবালি যে পরিমাণে তাতে করে আমাদের অসুখ বিসুখ লেগেই আছে বিশেষ করে আমরা চিন্তায় আছি আমাদের বাল/বাচ্চাদের নিয়ে। আমাদের চাওয়া পাওয়া একটাই মাননিয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার কাছে স্থায়ী বসবাসের জায়গা আর আমাদের বাল/বাচ্চাদের জন্য নিরাপদ সাস্থ্য ব্যবস্থা।