রাইড শেয়ারিং জনবহুল ঢাকা শহরে দ্রুত গন্তব্যে পৌছানোর একমাত্র মাধ্যম হিসাবে দারুন জনপ্রিয়তা লাভ করে।
তার ফলশ্রুতিতে বাংলাদেশে রাইড শেয়ারিং কোম্পানি ২০ টির ও অধিক।
এখানে রাইড শেয়ারিং করে তাদের ৮০% এর ও বেশি শিক্ষিত তরুন ও করোনায় চাকরি হারানো অসহায় মানুষ।
আর এই সুযোগে কোম্পানিগুলো অন্যায্য ভাবে ভাড়া কমানোর প্রতিযোগিতা করছে,
ধানমন্ডি এলাকার রাইডার রবিউল ইসলাম রবিন তিনি করোনায় চাকরি হারিয়ে রাইড শেয়ারিং করে পরিবারে খরচ নির্বাহ করেন
তিনি জানান, পাঠাও উবার সহ সবাই ইচ্চামত ভাড়া কমাচ্ছে এবং কিলোমিটার যথাযথ ভাবে উল্লেখ না করে এতে রাইডার দের ঠকাচ্ছে বলে তার মতএর উপর পুলিশি হয়রানি , তাই তিনি হতাশ হয়ে পড়েছেন, উত্তরার বাইক রাইডার মুক্তার বাগী জানান একই রকমের অনিয়মের অভিযোগ।
ঢাকা মোটো রাইডার্স গ্রুপের সুমন বাপ্পি জানান এভাবে আর হয়না কোম্পানি গুলোর অনৈতিক ভাড়া কমানো অতিরিক্ত কমিশন ও পুলিশি হয়রানি সব মিলিয়ে এই সকল যুবকদের জীবন অতিষ্ঠ বলে জানান।
পাঠাও কোম্পানির ও উবারের সাথে যোগাযোগ এর চেষ্টা করা হলেও তারা এটা কোম্পানির মার্কেট পলিসি বলে সটকে পড়েন।
বাংলাদেশ রাইড শেয়ারিং ড্রাইভার ইউনিয়ন এর সাধারণ সম্পাদক বেলাল আহমেদ বলেন
শিক্ষিত ছেলে দের চাকরি যেমন হচ্ছেনা তারা রাইড শেয়ার করে কোন মতে জীবন চালিয়ে নিচ্ছে সেখানেও এরকম বাধা আসলে এই যুবকেরা কি করিবে??
বাধ্য হয়েই অন্যায় কাজে যুক্ত হবে
তাই প্রধানমন্ত্রীর কাছে অনুরোধ করেন যথাযথ পদক্ষেপ নিয়ে এই যুবকদের জীবন স্বাভাবিক করতে।