কোম্পানীগঞ্জ (নোয়াখালী) প্রতিনিধিঃ-
নোয়াখালী কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জা বলেছেন,বসুরহাট পৌরসভা নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয়েছে।সে নির্বাচনে আমি বিপুল ভোটে মেয়র নির্বাচিত হয়েছি।এ কারণে দেশে-বিদেশে প্রশংসিত হয়েছি।এরপর কোম্পানীগঞ্জে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হওয়ার ঘোষণা দিয়েছি। আমার জনপ্রিয়তায় ইর্ষাম্বিত হয়ে আমার দলের লোকজন আমার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছে।আমি মুজাক্কিরের হত্যার প্রতিবাদে আজ সোমবার বিকেল ৩ টায় রূপালী চত্ত্বরে শোক সভা ও মিলাদ মাহফিল এর আয়োজন করেছিলাম কিন্তু প্রশাসন ১৪৪ ধারা জারি করেছে।অথচ আমার বাড়ীর পাশে নিজাম হাজারি সমাবেশ ডেকেছে,চরকাঁকড়ার টেকের বাজারে মাইক লাগিয়েছে, সমাবেশ করার জন্য।প্রশাসন কিছুই করতেছেনা।তিনি আজ সকালে রূপালী চত্ত্বরের আওয়ামীলীগের উপজেলা কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এসব কথা বলেন।তিনি আরও বলেন,বাদল মুজাক্কিরকে হত্যা করে তাদের বাড়ী গিয়ে মায়াকান্না করতেছে। ঠিক একই কায়দায় নিজাম হাজারি ফেনীর জনপ্রিয় উপজেলা চেয়ারম্যান একরামকে প্রকাশ্য দিবালোকে গুলি করে গাড়ীতে ঢুকিয়ে পেট্রোল ঢেলে আগুন লাগিয়ে হত্যা করেছে।তারপর একরামের বাড়ীতে গিয়ে তার স্ত্রীর সাথে দেখা করে মায়াকান্না করেছে।এসব হত্যাকাণ্ড একই সুত্রে গাঁথা।উল্লেখ্য গত শুক্রবার চাপরাশিরহাট বাজারে আওয়ামী লীগের দলীয় কোন্দলে মির্জা ও বাদল ২গ্রুপের সংঘর্ষ হয় এতে ৬০/৭০ জনের মতো উভয় পক্ষের আহত হয় সাংবাদিক মুজাক্কির নামে একজন সাংবাদিকও আহত হয় পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু বরন করে।এতে উভয় গ্রুপ নিজ নিজ দলের সমর্থীত কর্মী দাবি করে আজ সমবার বসুরহাট বাজারে রুপালী চত্বরে প্রতিবাদ ও দোয়ার সমাবেশ ডাক দেয়ায় সংঘাত এড়াতে প্রশাসন ১৪৪ ধারা জারি করে কোন সভা,সমাবেশ, মিটিং, মিছিল,গনজামায়েত, করতে পারবেনা বলে নির্দেশ জারি করে।