নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
ট্রান্সফ্যাট হৃদরোগে মৃত্যুর সর্বাধিক ঝুঁকিপূর্ণ ১৫টি দেশের তালিকায় রয়েছে বাংলাদেশ। দেশে প্রতিবছর হৃদরোগে যত মানুষ মারা যায় তার ৪.৪১ শতাংশের জন্য দায়ী ট্রান্সফ্যাট। দ্রুতসময়ের মধ্যে সবধরনের ফ্যাট, তেল ও খাদ্য পন্যে ট্রান্সফ্যাটের সর্বোচ্চ সীমা মোট ফ্যাটের ২ শতাংশ নির্ধারণ ও কার্যকর করতে হবে। ট্রান্সফ্যাটের প্রধান উৎস ডালডা/বনস্পতি উৎপাদন, আমদানি,বাজারজাতকরন ও ব্যাবহারে নিষিদ্ধ করতে হবে। খাদ্য পন্যের মোড়কে ট্রান্সফ্যাটের পরিমান বাধ্যতামুলক করতে হবে।
গতকাল রোববার (২৭ ডিসেম্বর) দুপুরে এসোড মিলনায়তনে ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন প্রজ্ঞা ও কনজুমারস এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) আয়োজিত খাদ্যে ট্রান্সফ্যাট, হৃদরোগের ঝুঁকি ও করনীয়, ভোক্তা পরিপেহ্মিত শীর্ষক কর্মশালায় এ সব তথ্য জানান বক্তারা।
ক্যাব রংপুর জেলা সভাপতি আব্দুর রহমানের সভাপতিত্বে বিভিন্ন তথ্য উপস্থাপন করেন ক্যাব প্রজেক্ট কো-অডিনেটর মাহমুদ আল ইসলাম শিহাব,ক্যাব রংপুর জেলার সাধারণ সম্পাদক আহসানুল হক তুহিন প্রমুখ।
উক্ত কর্মশালায় তারা জানান, ট্রান্সফ্যাট শিল্পোৎপাদিত একধরনের ফ্যাট যা মানবদেহের জন্য ব্যাপক হ্মতিকর। ট্রান্সফ্যাটের কারনে অনেক মানুষ হৃদরোগে মারা যায়। তাই ট্রান্সফ্যাটের ব্যাবহার অনেকাংশে কমিয়ে আনতে হবে। সবাইকে এর ব্যাবহারের ব্যাপারে সচেতন হতে হবে। উক্ত কর্মশালায় ক্যাবের সদস্য ও সাংবাদিকবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।